
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবিতে) প্রক্টর, সহকারী-পক্টর সহ বিভিন্ন হলের আবাসিক শিক্ষক ও প্রশাসনের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব থাকা ১৬ জন একসাথে পদত্যাগ করেছেন। পদত্যাগের কারণ হিসেবে সবাই ব্যক্তিগত ব্যস্ততা উল্লেখ করেছেন। কর্তৃপক্ষ প্রক্টরের পদত্যাগ পত্র গ্রহণ করে ইতিমধ্যে নতুন প্রক্টর দুজন সহকারী প্রক্টর নিয়োগ করেছে।
রোববার ১২ মার্চ দুপুরে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর এই পদত্যাগ পত্রটি জমা দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরিন আকতার। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর, সহকারী প্রক্টর, আবাসিক শিক্ষকসহ সর্বমোট ১৬ জন পদত্যাগ করেছেন। আমরা প্রক্টরের পদত্যাগ পত্র গ্রহণ করেছি ও নতুন প্রক্টর ও দুইজন সহকারী প্রক্টর ইতোমধ্যে নিয়োগ দিয়েছি।
তারা হলেন, প্রক্টর ও শহীদ আবদুর রব হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. রবিউল হাসান ভূইয়া, পাঁচজন সহকারী প্রক্টর যথাক্রমে, এ এস এম জিয়াউল ইসলাম, ড. শহীদুল ইসলাম, গোলাম কুদ্দুস লাবলু, রামেন্দু পারিয়াল, শাহরিয়ার বুলবুল তন্ময়। ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি এস্যুরেন্স সেলের (আইকিউএসি) অতিরিক্ত পরিচালক ওমর ফারুক রাসেল। শাহজালাল হলের আবাসিক শিক্ষক শাহরিয়ার বুলবুল তন্ময়, আনাবিল ইহসান, প্রীতিলতা হলের আবাসিক শিক্ষক ফারজানা আফরিন, শহীদ আবদুর রব হলের আবাসিক শিক্ষক ড. এইচ এম আব্দুল্লাহ আল মাসুদ ও রমিজ আহমেদ, শামসুন্নাহার হলের আবাসিক শিক্ষক শাকিলা তাসনীম। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া হলের আবাসিক শিক্ষক নাসরিন আক্তার, উম্মে হাবিবা ও ড. মো. শাহ আলম। আলাওল হলের সিনিয়র আবাসিক শিক্ষক ঝুলন ধর।
নতুন প্রক্টর-সহকারী নিয়োগ
এ দিকে প্রক্টরের পদত্যাগের পরই ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্সের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আজিম সিকদারকে নতুন প্রক্টর হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্বিবদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ। এছাড়া ওশানোগ্রাফি বিভাগের প্রভাষক রুকন উদ্দীন ও ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্সের প্রভাষক সৌরভ সাহা জয়কে সহকারী প্রক্টর হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে।
প্রকাশক: মনসুর মো. এন হাসান
সম্পাদক: মো. আশরাফুল ইসলাম
প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী-সম্পাদক: আনোয়ার সজীব