নির্বাচন কমিশনের মিলনায়তনে অস্থায়ী কন্ট্রোল রুমে বসে সকাল আটটা থেকে সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে প্রথমবারের মতো একসাথে দুই সিটি নির্বাচন মনিটরিং করা হচ্ছে। এছাড়াও সিসি টিভি ক্যামেরার মাধ্যমে মনিটরিং করা হচ্ছে কক্সবাজার পৌরসভা নির্বাচনও। নির্বাচন কমিশন সূত্রের মাধ্যমে এসব তথ্য জানা যায়।
খুলনা সিটি করপোরেশনে মোট ভোটার সংখ্যা ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫২৮ জন ও বরিশাল সিটি করপোরেশনের সংখ্যা ২ লাখ ৭৬ হাজার ২৯৪ জন।
সকাল থেকেই প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল, নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবীব খান, নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর, নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা এবং নির্বাচন কমিশনের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম কন্ট্রোল রুমে উপস্থিত থেকে নির্বাচনকে পর্যবেক্ষণ করে চলছেন।
খুলনা সিটি করপোরেশনে মোট ৩১টি ওয়ার্ডে ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ২৮৯টি। ভোটকক্ষ রয়েছে ১ হাজার ৭৩২টি। ২ হাজার ৩১০টি ক্যামেরার মাধ্যমে খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচন মনিটরিং করা হচ্ছে। অন্যদিকে, বরিশাল সিটি করপোরেশনের মোট ৩০ ওয়ার্ডে ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ১২৬টি। ভোটকক্ষ ৮৯৪টি। বরিশাল সিটি করপোরেশন ১ হাজার ১৪৬টি সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে নির্বাচন মনিটরিং করা হচ্ছে।
এছাড়া কক্সবাজার পৌরসভায় ৪৩টি কেন্দ্রে ৩৩১টি সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে নির্বাচন মনিটরিং করা হচ্ছে।
নির্বাচন কমিশন বলেছে, ২৩টি ডিজিটাল ডিসপ্লে বোর্ডের মাধ্যমে একই সাথে ২৩৫টি সিসি ক্যামেরায় ২ হাজার ৮৭১টি ভোটকক্ষ পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। প্রতিটি ডিসপ্লে ১০ সেকেন্ড পরপর অটো রোটেড করে এভাবে ৪৫৮টি কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। প্রতিটি ভোটকক্ষে একটি করে আর কেন্দ্র প্রতি দুটি করে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। নির্বাচনে এখন পর্যন্ত কোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
সকাল ৮ থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একযোগে ভোট গ্রহণ চলবে।






