ঢাকা, সোমবার, ১লা ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

দীর্ঘদিন পরিশ্রমের পর ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি তে সদস্য পদ পেলেন যারা

ছাত্রলীগের নব-নির্বািচত সদস্যবৃন্দ

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর হাত দিয়ে গঠিত হয়। নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে, সংগঠনটি দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ ছাত্র সংগঠন হিসাবে স্বীকৃতি ও পেয়েছে। বৃহৎ এই সংগঠনের নেতা হওয়া অনেকের কাছে স্বপ্নের শামিল। রাতদিন পরিশ্রম করেও অনেকের কেন্দ্রীয় নেতা হওয়ার স্বপ্ন, দুঃস্বপ্ন রূপেই থেকে যায়। আগামী ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জাতীয় কাউন্সিলের দিন নির্ধারিত হয়েছে। ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি ছাত্রলীগের বর্তমান সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য কে ভারমুক্ত করার পর অনেক ত্যাগী, কর্মী থেকে নেতা হয়েছে। আবার অনেকে বাদও পড়েছে ভাগ্যদোষে। তবে শেষ সময়ে এসে হলেও দীর্ঘদিনের পরিশ্রম করা কিছু কর্মীর সুযোগ হলো কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হওয়ার। তাদের মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সহসম্পাদক মেহেদী হাসান শিশির, মাহবুব হাসান নয়ন, মোঃ হাবিবুল্লাহ হাসিব এবং তাওফিক মাহমুদ। এছাড়া ও সাজিদুল নাঈম, এআই আবির ও আবু মুসা রিফাত ও পেয়েছেন সদস্য পদ। পদ পেয়ে সবাই ই খুব আনন্দিত।

চিঠির মাধ্যমে নতুন পদায়ন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তাওফিক বলেন, ‘পদ কোনো বানিজ্যিক দ্রব্য নয় যে এটি ছোট-বড় কিংবা আগে-পরে বিষয়ের উপর ডিপেন্ড করে। দীর্ঘদিন পরিশ্রমের পর পরিচয় পেয়েছি সেটাই বড় কথা।’

মেহেদী হাসান শিশির বলেন, ‘পদ ছাত্রলীগের এবং দলের আইডেন্টিটি এটি কোনো ক্যাশ কার্ড নয়, পরে হলেও পদ তো পদই।’

হাসিবুল্লাহ হাসিব এবং মাহবুব নয়ন ও শিশিরের কথার সাথে একাত্মত প্রকাশ করেন। তারা বলেন, ‘কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অনেক বড় পদ। সাধারণত জেলার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক রা সাবেক হওয়ার পর বড়োজোর এই পদে উন্নীত হয়ে থাকেন।’

সাজিদুল নাঈম বলেন, ‘ আমাদের দলের কান্ডারী ও ছাত্রলীগের একমাত্র অভিভাবক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা এখনো দুঃখ প্রকাশ করেন এই বলে যে, তিনি কেন্দ্রীয় কমিটির মেম্বার হতে পেরেছিলেন না। অথচ আমাদের সৌভাগ্য যে আমরা সেই পদটি পেয়েছি।’

>>>  মির্জা ফখরুলের জামিন আবেদন

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই সম্পর্কিত আরও সংবাদ

ফেসবুকে যুক্ত থাকুন

সর্বশেষ

এই বিভাগের সর্বশেষ

সর্বশেষ :