
শীতের আমেজ শুরু হয়েছে বেশ আগেই, এখন চলছে পৌষ মাস। কথায় আছে পৌষের রোদ নাকি প্রেয়সীর স্পর্শের মতো। আর তাইতো এই মাস কে ঘিরে জমে ওঠে রোদ পোহানোর পাশাপাশি পিঠা খাওয়ার পাল্লা ও। গ্রামে কনকনে শীত উপেক্ষা করে গাছিরা খেজুরের রস সংগ্রহ করে, আর সেই রসের গুড় ছড়িয়ে পড়ে দেশব্যাপী। যশোর-নড়াইলের খেজুর গুড় দেশখ্যাত। গ্রামে পিঠা উৎসব চলছে বাড়িতে বাড়িতে। নিজেদের পারিবারিক চাহিদার পাশাপাশি আত্মীয় স্বজনের জন্যেও তৈরি করা হয়, শীতের পিঠা।
রাজধানীতেও শুরু হয়েছে পিঠার উৎসব। মোড়ে মোড়ে বসেছে পিঠার দোকান। সকল পিঠার মধ্যে ভাপা পিঠা এবং চিতুই পিঠার প্রচলন ই বেশি। চালের গুড়ার সাথে নারকেল, গুড়, বাদাম, কিসমিস, চেরি সহ আরও অনেক উপাদান মিশিয়ে তৈরি করা হয় ভাপা পিঠা। চিতুই পিঠার সাথে চলে শুটকি, ধনেপাতা, সরিষা সহ আরও অনেক ধরনের ভর্তা।
গতকাল পুরান ঢাকার লক্ষীবাজার, সদরঘাট, রায়সাহেব বাজার এলাকা পরিদর্শন করে দেখা যায়, সকল পিঠা ই পিস হিসেবে বিক্রি হয়ে থাকে এবং পিস প্রতি দাম নির্ধারিত হয়েছে সর্বনিম্ন ১০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২৫০ টাকা পর্যন্ত।
প্রকাশক: মনসুর মো. এন হাসান
সম্পাদক: মো. আশরাফুল ইসলাম
প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী-সম্পাদক: আনোয়ার সজীব