
কলকাতার বাজার পর্যবেক্ষণ করে জানা যায় যে, সবজির দাম বাড়লেই বাজারে সোরগোল পড়ে যায়। কিন্তু চুপিসারে চাউলের দর বাড়ার খবর ক’জন রাখেন? মোটা চাউলের দাম কেজি প্রতি গড়ে প্রায় চার থেকে পাঁচ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। আর বাসমতি? কেজি প্রতি দশ থেকে পনেরো টাকা বেড়েছ । চাউল কিনতে নাভিঃশ্বাস হয়ে পড়েছে ক্রেতারা। দু’বেলা দু’মুঠো ভাত! এই আশা করাটাও এখন মুশকিল। কারণ, অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে চাউলের দর। সে মোটা চাউলই হোক বা সরু। বাঙালি যে চাউলের ভাত খেয়ে অভ্যস্ত, সেই চাউলের দাম তুলনায় কম বাড়লেও দেরাদুন বা বাসমতি চাউলের দাম প্রতি কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়েছে বলে জানাচ্ছেন ক্রেতারা।
মিনিকেট কেজি প্রতি দাম ছিল ৪২ টাকা, হয়েছে ৪৫ টাকা মোটা চাল কেজি প্রতি দাম ছিল ২৮ টাকা, হয়েছে ৩৪ টাকা রত্না দাম ছিল কেজি প্রতি ৩০ টাকা, হয়েছে ৩৬ টাকা দুধের সর দাম ছিল কেজি প্রতি ৪৫ টাকা, হয়েছে ৫২ টাকা বাঁশকাঠি দাম ছিল কেজি প্রতি ৫০ টাকা, হয়েছে ৬০ টাকা বাসমতি দাম ছিল কেজি প্রতি ৬০ টাকা, হয়েছে ৭০ টাকা গোবিন্দভোগ দাম ছিল কেজি প্রতি ৯০ টাকা, হয়েছে ১০০ টাকা l
বছর কয়েক আগেও এমন ছিল না। আগে বার্ষিক হারে একবার, বড় জোর দুবার বৃদ্ধি পেতো। কিন্তু এখন? চালের দাম বাড়ার প্রভাব পড়ছে ক্রেতাদের ওপরেই। কিন্তু উপায় কী? দাম কমার কোনও লক্ষ্মণ নেই। জানাচ্ছেন ক্রেতারা।
প্রকাশক: মনসুর মো. এন হাসান
সম্পাদক: মো. আশরাফুল ইসলাম
প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী-সম্পাদক: আনোয়ার সজীব