সংগীতশিল্পী তাসরিফ খান ফেসিয়াল প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হয়েছে। গায়ক যখন এই রোগে আক্রান্ত তখনই তাসরিফের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে হিরো আলম বলেছেন, ‘এই প্যারালাইসিস হলো তার অহংকারের পতন।’
গতকাল শুক্রবার ১০ মার্চ রাতে লাইভে এসে হিরো আলম বলেন, ‘আল্লাহ-পাক চাইলে মানুষকে পতন করতে পারে, এক মিনিটে। আপনারা সবাই জানেন তারই একটা চাক্ষুষ প্রমাণ হলো তাসরিফ খান। সে কিন্তু খুব ভালো গান গায়, সিঙ্গার। আল্লাহ্পাক তার কণ্ঠস্বর ভালো দিয়েছে। আজকে তার মুখের অবস্থা কী হয়েছে, দেখেছেন? প্যারালাইসিসে তার মুখ বাঁকা হয়ে গেছে। এটা হলো অহংকারের পতন।’

সংগীতশিল্পী তাসরিফ খান ফেসিয়াল প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হয়েছেন। তাসরিফ যখন এই রোগে আক্রান্ত তখনই তাসরিফের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেছেন, ‘এই প্যারালাইসিস হলো অহংকারের পতন।’
গতকাল শুক্রবার রাতে লাইভে এসে হিরো আলম বলেন, ‘আল্লাহপাক চাইলে মানুষকে পতন করতে পারে, এক মিনিটে। আপনারা সবাই জানেন তারই একটা চাক্ষুষ প্রমাণ তাসরিফ খান। সে কিন্তু খুব ভালো গান গায়, সিঙ্গার। আল্লাহ্পাক তার কণ্ঠ ভালো দিয়েছে। আজকে তার মুখের অবস্থা কী করেছে, দেখেছেন? প্যারালাইসিসে মুখ বাঁকা হয়ে গেছে। এটা হলো অহংকারের পতন।’
লাইভ ভিডিওর শিরোনামে হিরো আলম লিখেছেন, ‘সুন্দর চেহারার মানুষদের ধিক্কার জানাই আল্লাহ চাইলে পতন করতে পারে তার প্রমাণ হলো তাসরিফ খান।’
তাসরিফের প্রতি তার এমন মনোভাবের কারণ ব্যাখ্যা করে হিরো আলম বলেন, ‘কিছুদিন আগে চাঁদপুরে একটা প্রোগ্রামের কথা মনে আছে আমার। সেখানে আমি ছিলাম, তাসরিফ ছিল, আরো অনেকেই ছিল। এই তাসরিফ যখন শুনেছে আমি ওই প্রোগ্রামে যাবো, সে বলেছে—হিরো আলম ওখানে গেলে আমি প্রোগ্রামে যাব না। এই তাসরিফ কিন্তু একদিন এটা বলেছিলো। আজকে তার কি অবস্থা দেখেছেন?’
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচিত এই ব্যক্তি আরও বলেন, ‘আবার সুন্দরী কিছু নায়িকা আছে দেখবেন, অনেক হিরোও আছে, তারা হিরো আলম থাকলে অভিনয় করবে না, অনেকেই কিন্তু বলেছে, দেখবেন। অনেক নায়িকাই বলেছে, তার বডি ফিটনেসের সঙ্গে যায় না, চেহারার সঙ্গে যায় না। কিছু লোক বলেছে, হিরো আলম কিসের হিরো। আমি তাদের সকলকে ধিক্কার জানাই—আমি যদি কোনো ভালো কাজ করে থাকি আল্লাহর কাছে বলি তাদের প্যারালাইসিস দিয়ে দেও আল্লাহ।’
সংগীতশিল্পী হিসেবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচিত মুখ ছিলেন তাসরিফ খান। ২০১৭ সালের ৫ জানুয়ারি তিনি গড়ে তোলেন তার ব্যান্ড দল ‘কুঁড়েঘর’।






