অবশেষে আগামী ৬ ডিসেম্বর হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৩০ তম জাতীয় কাউন্সিল। বিভিন্ন কারণে এর আগে দুই বার নির্ধারিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছিল।
এরই মধ্যে বেশি তৎপর হয়ে উঠেছেন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থীরা। দৌড় ঝাঁপ এবং লবিং তদবিরের প্রতিযোগিতা চলছে সকল প্রার্থীর মধ্যে। বিগত কয়েক সম্মেলনে দেখা গেছে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে এসেছে ঢাবি থেকে। তবে এবার ধারণা করা হচ্ছে যে, গতানুগতিক এই ধারা থেকে বেরিয়ে শীর্ষ দুইয়ের একটি পদ আসতে পারে ঢাবির বাইরে থেকে। আর সেদিক থেকে এগিয়ে রয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় , ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের কেন্দ্রীয় পর্যায়ের নেতৃত্ব।
এর মধ্যে লড়াই সংগ্রামে অগ্রভাবে থাকা,বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অন্যতম সুপার ইউনিট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় যাদের নাম আলোচনায়। তারা হলে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি জামাল উদ্দিন ও সৈয়দ শাকিল, সহ-সম্পাদক হোসনে মোবারক ও আনোয়ার সজীব, এবং আব্দুল্লাহ শাহীন, উপ-মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শেখ মেহেদী হাসান, উপ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক শাহবাজ হোসেন প্রমুখ।
এছাড়াও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জোবায়ের হোসেনের নাম ও রয়েছে বেশ আলোচনায়।
তবে সকল প্রার্থীর মধ্যে থেকে বয়স, ক্লিন ইমেজ, পারিবারিক ব্যাকগ্রাউন্ড, অঞ্চল এবং লবিং এর মাধ্যমে যারা এগিয়ে থাকবে তাদের মধ্য থেকেই বেরিয়ে আসবে শীর্ষ দুই নেতৃত্ব।






